যুব তৃণমূল কার্যালয়ে ভাঙচুরের অভিযোগে উত্তেজনা ছড়াল জলপাইগুড়ি শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দিঘল বাজার চত্বরে। স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, সোমবার রাতে এর পেছনে রয়েছে বিজেপির প্ররোচনা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবারও ওই এলাকায় চাপা উত্তেজনার পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়। পরিস্থিতি যাতে হাতের বাইরে না যায় তার জন্য এলাকায় মোতায়েন ছিল পুলিশ। রুটমার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনীও।
স্থানীয়দের অনেকাংশের অভিযোগ, সম্প্রতি যুব তৃণমূল নেতা মিঠুন সেন স্থানীয় এক যুবককে মদ আনতে পাঠান এবং সেই মদ আনতে গিয়ে দুর্ঘটনায় গুরুতরভাবে আহত হয়ে গত শনিবার মৃত্যু হয় ঐ যুবকের। কিন্তু এরপর সংশ্লিষ্ট যুব তৃণমূল নেতা মিঠুন সেন ঐ মৃত যুবকের পরিবারের পাশে দাঁড়াননি বলেই উঠেছে অভিযোগ। এমনকি মানবিকতার খাতিরে আর্থিকভাবেও কোনওরকম সহযোগিতা পায়নি মৃতের পরিবার। সেই ক্ষোভ থেকেই এই ভাঙচুরের ঘটনা।
বিষয়টি নিয়ে ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর স্বরূপ মন্ডল বলেন, "অভিযোগ থাকতে পারে। বিষয়টি যথাস্থানে জানানো হয়েছে। তবে এ নিয়ে শান্তি বজায় রাখতে বলা হয়েছে।"